Apply Now

হিসাব পরিচালনার নিয়ামাবলী

  • ১. একই ব্যক্তির নামে একাধিক হজ্জ্ব হিসাব খোলা যাবে।
  • ২. মুদারাবা নীতিমালার ভিত্তিতে হজ্জ্ব হিসাবে জমা গ্রহণ করা হবে ।
  • ৩. জমাকারীর নিদির্ষ্ট ঠিকানার কোন পরিবর্তন হলে তা অবিলম্বে ব্যাংককে জানাতে হবে ।
  • ৪. এক বছর হতে বিশ বছরের মধ্যে হজ্জ্বব্রত পালনে আগ্রহী ব্যক্তিগণ কত বছরের মধ্যে হজ্জ্ব পালন করতে চান, সেটার উপর ভিত্তি করে বর্ণিত ছক অনুযায়ী মাসিক কিস্তিতে হজ্জ্বের টাকা জমা প্রদান করতে হবে।
  • ৫. হজ্জ্বের খরচ প্রতি বছর ৫% হারে বৃদ্ধি পায়। তাই বছরে বছরে সম্ভাব্য জমার মোট পরিমান পরিবর্তন হতে পারে। সম্ভাব্য জমার চার্টটি ব্রাঞ্চ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সংগ্রহ করতে হবে।
  • ৬. কোন জমাকারী যদি পূর্ব নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই হজ্জ্ব সম্পাদনে আগ্রহী হন তাহলে তিনি তার হজ্জ এর হিসাবে সঞ্চয়ী হিসাবের মুনাফা হারে জমাকৃত টাকার সাথে ঐ বছর নির্ধারিত হারে হজ্জের টাকার অবশিষ্টাংশ জমা করে হজ্জ সম্পাদন করতে পারবেন।
  • ৭. কোন জমাকারী কোন কারনে হজ্জ্বব্রত পালনে অপারগ হলে তার জমাকৃত টাকা উত্তোলন করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে হজ্জ্ব পালন করতে পারবেন।
  • ৮. হজ্জ্ব একাউন্ট থেকে কোন টাকা উত্তোলন করা যাবে না, তাই কোন চেকবই প্রদান করা হয় না।
  • ৯. কিস্তি জমার ক্ষেত্রে ১২ কিস্তি তে বছর ধরা হবে, যেমন ৫ বছর মেয়াদের জন্য ৬০ কিস্তি, ১০ বছর মেয়াদের জন্য ১২০ কিস্তির এবং ২০ বছর মেয়াদের জন্য ২৪০ কিস্তি জমার প্রয়োজন হবে।
  • ১০. নিয়মিত কিস্তি প্রতিমাসের ৫ তারিখের ভিতরে জমা দিতে হবে। কিস্তির টাকা কেউ অগ্রীম দিতে চাইলে তা জমা নেয়া হবে তবে তা মাসিকওয়ারী কিস্তির জমার স্থিতির উপর মুনাফা দেয়া হবে।
  • ১১. যদি কোন জমাকারী পর পর তিনটি কিস্তির জমা না করেন তাহলে তার হজ্জ্ব একাউন্ট বাতিল হয়ে যাবে এবং জমাকৃত কিস্তির উপর মুদারাবা সঞ্চয়ী হিসাবের রেটে মুনাফা দেয়া হবে। যদি পরপর ২টি কিস্তির বকেয়া হয় সে কিস্তির গুলোর টাকা পরবর্তীতে নিয়মিত কিস্তির সাথে জমা করলে একাউন্ট বলবৎ থাকবে। তবে এরূপ অনিয়ম এক বৎসরে দুই বার কিংবা নির্দিষ্ট চূড়ান্ত মেয়াদকালের মধ্যে পাঁচবার পুনরাবৃত্তি হলে সেই একাউন্ট বাতিল বলে গণ্য হবে।
  • ১২. চূড়ান্ত মেয়াদ শেষে ব্যাংকের মুনাফাসহ জমাকৃত টাকা যদি উক্ত বছরের হজ্জ্বের সর্বমোট খরচের কম হয় তবে বাকী টাকা এককালীন জমা করে হজ্জ্বব্রত পালন করা যাবে।
  • ১৩. আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উক্ত হজ্জ্ব একাউন্ট খুলতে পারবেন।
  • ১৪. যদি কোন হজ্জ্ব একাউন্টধারীর মৃত্যু হয় তাহলে তার উত্তরাধিকরার আইন অনুযায়ী যথাযথ প্রমাণ সাপেক্ষে জমাকৃত টাকা উঠাতে পারবেন।
  • ১৫. ব্যাংক কর্তৃপক্ষ যে কোনো সময় হজ্জ্ব একাউন্ট সংক্রান্ত যে কোনো নিয়মাবলী পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন বা বাতিল করতে পারবে এবং জমাকারী তা মেনে চলতে বাধ্য থাকবেন।

Fill Form Below &
Our expert support team will get in touch with you shortly

    Please prove you are human by selecting the house.